চটজলদি মেক-আপ - Very rapidly makeup

এখানে দেয়া হলো কিভাবে চটজলদি  মেক-আপ করা যায়  :----


* ময়শ্চারাইজার লাগান।
* স্কিনটোনের সঙ্গে ম্যাচিং পাউডার ফাউন্ডেশন লাগান ব্লাশ দিয়ে।
* তাড়াতাড়ির সময় পাউডার ব্লাশ ব্যবহার সহজ।
* চকচকে ভাব দূর করতে হালকা কম্প্যাক্ট লাগান।
* নাক ও টি জোনে পাউডার লাগান।
* আই পেনসিল দিয়ে লোয়ার আইলাইন হাইলাইট করুন।
* ঠোঁটে লিপস্টিক লাগান। 



চোখের নিচে কালি - Black Circles Under Eyes

Tips: যাদের চোখের নিচে কালি পড়ার সমস্যা আছে, তারা শসা চাক করে চোখের পাতায় ২০-২৫ মিনিট রাখুনগোল আলুর রসও ব্যবহার করতে পারেন এ ছাড়া বাজারে বিভিন্ন আইকেয়ার জেল পাওয়া যায় তা ব্যবহার করতে পারেন। মাঝেমধ্যে ঘড়ির কাঁটার দিকে অথবা বিপরীতে খুব হালকাভাবে চোখ ম্যাসেজ করতে পারেন চোখকে বিশ্রাম দিনদৈনিক অন্তত ছয় ঘটনা ঘুমান এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সমৃদ্ধ শাকসবজি ও ফলমূল খান

কোন ত্বকে কি রকম মেক-আপ ?


এখানে দেয়া হলো কোন ত্বকের জন্য কিভাবে মেক-আপ করতে হবে :----

তৈলাক্ত ত্বক
* প্রথমে ত্বক পরিস্কার করুন। তারপর অ্যাস্ট্রিনজেন্ট লোশন লাগান।
* ১০ মিনিট পর কম্প্যাক্ট পাউডার লাগান। ফাউন্ডেশন লাগাবেন না। কম্প্যাক্ট লাগালে ত্বকে অতিরিক্ত চকচকে ভাব থাকে না।
* ফাউন্ডেশন লাগাতে চাইলে ওয়াটার বেসড ফাউন্ডেশন লাগান।
* ত্বকে লাগানোর আগে একফোঁটা জল মেশান। না হলে কেক ফাউন্ডেশন বা প্যানস্টিক ব্যবহার করতে পারেন। তবে লাগানোর আগে অল্প জল মিশিয়ে নেবেন।
* ফাউন্ডেশন লাগানোর পর পাউডার লাগান। মুখে ফাউন্ডেশন সেট করা যাবে।
* পাউডার ব্লাশার ও আইশ্যাড ব্যবহার করুন।


রুক্ষ ও পরিণত ত্বক
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে বলিরেখা, ভাঁজ পড়তে থাকে। ত্বক অনুজ্জ্বল লাগে। ত্বক শুস্ক হয়ে পড়ে। ত্বকের যত্ন ও মেক-আপের প্রতি উত''সাহ কমে গেলে ট্রাই করুন সহজ কয়েকটি নিয়ম।
* সানস্কিন ও অ্যান্টিএজিং উপাদানসমুহ ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এই বয়সে স্কিন কেয়ারের জন্য উপযুক্ত।
* ভারী ফাউন্ডেশনে ত্বকের বলিরেখা আরও স্পস্ট হয়ে ওঠে। তাই লিকু্ইড ও পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার

রাতে ঘুমানোর আগে পায়ের যত্ন



Tips: কর্মব্যস্ত আপনি বাড়ি ফিরে একটু পানি গরম করে নিন। পা দুটি গরম পানিতে খানিকক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। এতে আপনার সারা দিনের ক্লান্তি যেমন দূর হবে, পাশাপাশি দূর হবে সারা দিনের পায়ে লাগা ধুলাবালি আর ময়লা। ঝামা পাথর দিয়ে গোড়ালি হালকা ঘষেও নিতে পারেন। তার পর ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

হাত পায়ের যত্ন - Hand and foot care




ত্বকের যত্ন নেওয়া উচিত সারা বছর। তবে রোদ-বৃষ্টির মাতামাতিতে তা যেন আরও বেশি দরকার। কখনো বৃষ্টি, কখনো রোদের দাপটে হার মানছে হচ্ছে আমাদের ত্বক।এই সময়ে হাত-পায়ের যত্ন নেওয়ার কিছু উপায়।

বৃষ্টির কারণে ফাংগাল ইনফেকশন হয়। এ জন্য খুব ভালো করে হাত-পা পরিষ্কার করা উচিত। সপ্তাহে একদিন স্ক্রাব করলে ভালো হয়। চালের গুঁড়ার সঙ্গে শসার রস, গাজরের রস ও মসুর ডাল একসঙ্গে মিশিয়ে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করলে ভালো হবে। গরম পানির মধ্যে আধ চামচ শ্যাম্পু, একটু লবণ দিয়ে পা ডুুবিয়ে রাখতে পারেন ১০-১৫ মিনিট। ব্রাশ দিয়ে এরপর পা ঘষে নিন। বাজারে মাটির ঝামা কিনতে পাওয়া যায়, সেটা দিয়ে গোড়ালির নিচের অংশটুকু ঘষে নিন। মরা চামড়া উঠে যাবে।
বাজারে মেনিকিউর, পেডিকিউর কিট কিনতে পাওয়া যায়। এতে নখ পরিষ্কার করার সামগ্রীও থাকে। এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। নখে একটু ভ্যাসলিন লাগিয়ে নখের চারপাশ পরিষ্কার করে নিন। লেবুর রসও খুব ভালো পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। সবশেষে ময়শ্চারাইজার লাগাতে হবে। সপ্তাহে দুবার এভাবে যত্ন নিলে হাত পা দুটি ভালোই থাকবে।
তবে নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে। লেবু যাতে ত্বকে খুব একটা না লাগে সেদিকটায় খেয়াল রাখতে

'শতাব্দীর সেরা আবিষ্কার হারশালি'

harsali
  বজরঙ্গি ভাইজান-এ এক মূক বালিকার ভূমিকায় অভিনয় করে দর্শকদের মুগ্ধ করেছে সাত বছরের হারশালি মালহোত্রা। সিনেমার চরিত্রে মূক হলেও বাস্তবে সে খুবই মুখর। ওর মা জানিয়েছেন, বাস্তবে ও প্রচুর কথা বলে। ও একদণ্ডও কথা না বলে থাকতে পারে না।

সাংবাদমাধ্যমকে কাজল মালহোত্রা জানিয়েছে, হারশালি ওই বক বক করার স্বভাব নিয়ে ওয়ার্কশপ চলাকালে কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন সিনেমার কাস্টিং ডিরেক্টর মুকেশ। তিনি বলতেন, ভেবেই পাচ্ছি না ওকে চুপ করানো যায় কীভাবে।

কাজল মালহোত্রা আরও বলেছেন, শ্যুটিংয়ের কাজকর্ম হারশালি একেবারেই বদলে ফেলতে পারেনি। ও আগে যেমন ছিল, এখনও তেমনই রয়েছে।

শিশুশিল্পীকে নিয়ে শ্যুটিংয়ের কাজ সবসময়ই কঠিন। কিন্তু এক্ষেত্রে পরিস্থিতি খুব ভালো করে সামলেছেন সালমান খান ও পরিচালক কবির খান। কাজল মালহোত্রা এ ব্যাপারে বলেছেন, শ্যুটিংয়ের সময় জোরে শব্দ হলে ভয় পেয়ে যেত হারশালি। কিন্তু শ্যুটিংয়ের সময় যাতে

বৃষ্টিতে জর্জেট...

জর্জেট শাড়ি এখনকার আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়েও যাবে চমৎকারভাবে। কড়া রোদে গরম লাগবে না। বৃষ্টির পানি লাগলেও শুকিয়ে যাবে তাড়াতাড়ি।ইলমা হোসেন হালকা, আরামদায়ক ও সব বয়সের জন্য মানানসই জর্জেট শাড়ির মজাটাই এখানে। এখনকার আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়েও যাবে চমৎকারভাবে। কড়া রোদে গরম লাগবে না। বৃষ্টির পানি লাগলেও শুকিয়ে যাবে তাড়াতাড়ি। এককথায় এ মৌসুমে শাড়ির ক্ষেত্রে জর্জেট শাড়ি হতে পারে অন্যতম পছন্দ। কর্মক্ষেত্র, অনুষ্ঠান, প্রতিদিনকার চলাফেরায় জর্জেট শাড়ি অনেকটাই আরামদায়ক। সহজভাবে সামাল দেয়া যায়। দিন থেকে রাত পর্যন্ত পরে ঘুরে বেড়ালেও ইস্তিরি নষ্ট হওয়ার ভয়টা থাকে না। বাজার ঘুরে জর্জেট শাড়ির সম্ভারে দেখা গেল বৈচিত্র্য। ক্রেতাদের মধ্যে প্রিন্ট করা শাড়ির চাহিদা বেশি বলে জানান বিক্রেতারা। ফুলেল নকশা, কলকা ও জ্যামিতিক নকশা বেশি দেখা গেল। সত্তরের দশকে বাংলাদেশে জর্জেট শাড়ির জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। তখনো প্রিন্ট শাড়ির প্রচলন বেশি ছিল। জর্জেট শাড়িগুলো মূলত বাইরের দেশ থেকে আমদানি করা হয়। জর্জেট শাড়ি পরলে অাঁটসাঁট হয়ে থাকে, এ কারণে শারীরিক গঠন ভালো দেখায়। ভারী স্বাস্থ্য যাদের, তারা এ কারণে জর্জেট শাড়িতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে পারেন। জর্জেট শাড়ির সঙ্গে সাটিনের তৈরি ফিশ কাটের পেটিকোট পরলে ভালো দেখাবে। এতে শারীরিক কাঠামোটা দেখতে ভালো লাগবে। হালকা গড়ন হলে দুই থেকে তিন রঙা শেডের শাড়ি মানাবে। তারা একটু চড়া নকশাও বেছে নিতে পারবেন অনায়াসে। উচ্চতা একটু কম হলে একরঙা জর্জেট শাড়ি না পরা ভালো। কারণ, শাড়িতে কোনো পাড় না থাকলে দেখতে আরো খাটো লাগে। কর্মক্ষেত্রে পরে যাওয়ার জন্য পোলকা ডট, জ্যামিতিক নকশা, বিমূর্ত নকশা বেছে নিতে পারেন। জর্জেট শাড়ির সঙ্গে ছোট হাতা কিংবা হাতা কাটা বস্নাউজই বেশি মানানসই। রুবিয়া ভয়েল, ক্রেপের কাপড় দিয়ে বস্নাউজ বানাতে পারেন। একরঙা শাড়ি হলে পরতে পারেন কাতান, সিল্কের চেক প্রিন্ট বস্নাউজ অথবা ব্রোকেডের তৈরি বস্নাউজ। বৈচিত্র্য আনতে পারেন শাড়ির পাড়ে বিপরীত রঙের কাপড় লাগিয়ে। সাটিন, ব্রোকেড বা পছন্দমতো যে কোনো কাপড়কেই পাড় হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। যদি নিজে জর্জেটের শাড়িতে কাজ করিয়ে নিতে চান, তাহলে শাড়ির ওজনটা মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত গ্রাম হিসেবে জর্জেট শাড়ির ওজন করা হয়। ৬০ থেকে ৭০ গ্রাম ওজনের জর্জেট শাড়িতে সুতা, কারচুপি, পুঁতি ও অ্যামব্রয়ডারির কাজ করাতে পারবেন। তবে কাজটি যেন খুব যত্নসহ করা হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ৪০ থেকে ৬০ গ্রাম ওজনের শাড়িগুলো প্রিন্টের জন্যই মানানসই। -