জীবনে সফল হতে চাইলে যা কিছু জানতেই হবে আপনাকে


sunshineজীবনে সাফল্যের জন্য কোন বিষয়টি জানা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ? এর কোনো সহজ উত্তর নেই। তবে ইতিহাস ঘেটে দেখা যায়, কিছু বিষয়ে নজর দেওয়া হলে তা সাফল্যের পথকে উন্মুক্ত করে। এতে বেড়ে যায় জীবনে সাফল্যের সম্ভাবনা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
১. অধিকাংশ মানুষ আপনার বিষয়ে লক্ষ্য রাখে না
আপনি নতুন একটি গাড়ি কিনেছেন কিংবা অফিসে একটা প্রমোশন পেয়েছেন, আপনি হয়তো ভাবছেন আপনার আশপাশের মানুষ এসব বিষয়ের বিস্তারিত খবর রাখছে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। এসব বিষয় আপনার আশপাশের মানুষ খুব একটা খবর রাখে না।
২. সত্যিকার বন্ধুরা আপনার অর্জন কিংবা অবস্থান নিয়ে মনযোগী হবে না
আপনাকে যারা ভালোবাসে, কিংবা আপনার যারা সত্যিকার বন্ধু তাদের সহজেই চিনতে পারবেন কোনো লক্ষ্য অর্জন করার পর। আপনার ভালো কোনো অর্জনে প্রিয়জনরা অবশ্যই খুশি হবে। কিন্তু যারা আপনাকে ভালোবাসে, সে অর্জনের কারণে আপনার প্রতি তাদের আচরণ পাল্টাবে না।
৩. টাকার জন্য জীবন আপনার সুখ আনবে না
আপনার আগ্রহের বিষয়ে মনযোগ দিন, মানিব্যাগের দিকে নয়। বহু মানুষ আছে যারা বহু পরিশ্রম করে অর্থ সঞ্চয় করলেও সে অর্থ কোনো কাজে ব্যয় করতে পারেন না।
৪. ঋণ নেওয়ার কোনো আবশ্যিকতা নেই
আপনি যদি শিক্ষা বিষয়ে ঋণ নিতে চান, সেক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন। কিন্তু শুধু জীবনযাপনের জন্য ঋণ নেওয়ার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। ঋণের বদলে আপনার বর্তমানে যা আছে, তাই নিয়ে চলাটাই সবচেয়ে ভালো।
৫. তোষামোদ শক্তিশালী বিষয়
কোন ধরনের শব্দ ও ভাষা মানুষকে অনুপ্রাণীত ও খুশী করতে পারে তা লক্ষ্য করুন। এতে অন্য মানুষেরা আপনার কথায় প্রভাবিত হবে। কারো মনোভাব পরিবর্তনে কীভাবে কাজ করতে হবে, সে বিষয়টি লক্ষ্য করতে পারলে আপনার উন্নতি সহজ হবে।
৬. সবার প্রতি আপনার দায়িত্ব রয়েছে, আবার নিজের প্রতিও রয়েছে
মানুষ হিসেবে আপনার দায়িত্ব রয়েছে সবার প্রতি নজর দেওয়ার। আবার নিজের প্রতিও আপনার নজর প্রয়োজন। আপনার নিজের সুখ ও সাফল্যের জন্যও প্রয়োজন এ দায়িত্ববোধ।
জীবনে সাফল্যের জন্য যে ৩০টি বিষয় জানা প্রয়োজন
৭. আশাতীত বিষয়ের জন্য প্রস্তুতি নিন
কোন বিষয়টি কীভাবে কাজ করে, কীভাবে প্রতিষ্ঠান চালানো হয়, সবকিছু জেনে রাখার পরেও অনেক সময় গণ্ডগোল হয়ে যায়। এ কারণে সম্ভাব্য সব বিষয়ের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হয়।
৮. নিজের বর্ণনা করার সুযোগ দেবেন না অন্যদের
মানুষ একটি সমাজের অংশ হিসেবেই গড়ে ওঠে। ফলে অন্য মানুষকে নিজের সম্পর্কে বলার সুযোগ দিলে তাতে সঠিক বিষয়টি নাও উঠে আসতে পারে।
৯. প্রয়োজনীয়তার বাইরে যেতে হবে
সাফল্যের জন্য আপনাকে অবশ্যই অন্য মানুষদের চেয়ে বেশি দক্ষতা দেখাতে হবে। আর আপনি যখন শীর্ষে চলে যাবেন তখন নিজের সঙ্গেই প্রতিযোগিতা করুন।
১০. সচেতনতার গুরুত্ব সর্বাধিক
অন্যরা আপনাকে যেভাবে দেখে, সেভাবে নিজের দিকে দেখা সবচেয়ে ভালো। এমন দৃষ্টিতে নিজেকে দেখতে পারলে আপনি অন্যদের সহজেই বুঝতে পারবেন্
১১. আপনার প্রত্যেক কাজেই পূর্বধারণা কাজ করে
আপনার প্রত্যেক সিদ্ধান্তের পেছনে কাজ করে পূর্বধারণা। আপনি যদি এ পূর্বধারণাগুলো সম্বন্ধে সঠিকভাবে জানতে পারেন, তাহলে যে কোনো সিদ্ধান্ত বা ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে বাস্তবতার ছোঁয়া পাবেন। এতে সঠিক কাজ করতে সুবিধা হবে।
১২. বর্তমানে গুরুত্ব দেওয়া আপনাকে লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যাবে
আপনি যদি মেনে নেন যে, অতীত পার হয়ে গেছে এবং তাকে পরিবর্তন করা যাবে না। আর ভবিষ্যৎকে আপনি নিজের কাজের মাধ্যমে পরিবর্তন করতে পারবেন, তাহলে তা আপনার লক্ষ্য সাধনে সহায়ক হবে।
১৩. ভিন্নধর্মী মানুষেরা আপনাকে সমৃদ্ধ করবে
প্রিয় মানুষদের আপনার আশপাশে সব সময় রাখলে তা আপনার সৃজনশীলতা কমিয়ে দেবে। আর আপনি যদি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি চান, তাহলে রাখুন ভিন্ন ধরনের মানুষদের। এতে আপনি দ্রুত বহু বিষয় শিখতে পারবেন।
১৪. বেশি বেশি ভ্রমণ করুন
ভ্রমণ শুধু বহু পথই দেখায় না, এর ফলে আপনি জীবনের নতুন নতুন সম্ভাবনাও আবিষ্কার করতে পারবেন। এটি আপনার মস্তিষ্ক থেকে স্বয়ংক্রিয় চালক দূর করবে এবং সতেজ অবস্থায় কাজে ফিরতে সাহায্য করবে।
১৫. নিজের আগ্রহের বিষয় না পাওয়া পর্যন্ত ঝুঁকি নিতেই হবে
আপনার আগ্রহের বিষয়ে কোনো কাজ যতদিন খুঁজে না পাচ্ছেন, খুঁজতে থাকুন। এজন্য ঝুঁকি নেওয়ার বিকল্প নেই।
১৬. নিজের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা অবশ্যপালনীয়
আপনি যদি স্বাস্থ্যগত দিক দিয়ে দুর্বল বা অসুস্থ হন তাহলে ক্যারিয়ারের উন্নতিতে তা বিঘ্ন ঘটাতে পারে। এ কারণে স্বাস্থ্যগত বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। অন্যথায় এটি কর্মক্ষমতাও কমিয়ে দিতে পারে।
১৭. আপনার সুনাম রক্ষা করতেই হবে
আপনার সুনাম রক্ষা করা খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। সৎ, বিশ্বাসী ও অন্যের প্রতি দয়ালু থাকা খুবই প্রয়োজনীয়।
১৮. সিদ্ধান্ত গ্রহণে আবেগের ভূমিকা দূর করুন
উদ্বেগ, ভয়, রাগ ইত্যাদি দীর্ঘদিনের অর্জনকে ধূলিস্যাৎ করে দিতে পারে। বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনি যথেষ্ট ঠাণ্ডা মাথায় বিষয়টি ভেবে দেখেছেন, তা নিশ্চিত হয়ে নিন।
১৯. অন্যকে ও নিজেকে ক্ষমা করে দিন
অপরিচিত মানুষ কিংবা প্রিয় মানুষ যে কেউ আপনাকে আঘাত দিতে পারে। এজন্য প্রয়োজনীয় প্রতিক্রিয়া দেখালেও পরে তা ভুলে যাওয়াই ভালো। ক্ষমা না করলে তা উল্টো আপনার ক্ষতির কারণ হবে।
২০. বড় লক্ষ্যের খোঁজ করুন
আপনি আপনার তুলনায় বড় একটি বিশ্বে বাস করেন। এ কারণে কীভাবে সে লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, তার সন্ধান করুন।
২১. জীবন ছোট
সময়ের সদ্ব্যবহার করতে হবে। জীবন ছোট একটি সময়। এ সময়ে তাড়াহুড়া করার কোনো বিকল্প নেই।
২২. বহু বিষয় আপনি জানেন না
আপনার সব বিষয়ে জ্ঞান থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই। এ কারণে কোনো কাজে যদি অন্যের সঙ্গে আলোচনা করতে হয়, তাতে লজ্জার কিছু নেই। প্রয়োজনীয় সব সময় অন্যের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
২৩. নিজের সঙ্গে সৎ থাকুন
আপনি যদি একজন মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠেন তাহলে সব বিষয় সম্বন্ধেই ধারণা থাকতে হবে। আর এজন্য সততার কোনো বিকল্প নেই।
২৪. সুখ একটি পছন্দ
আপনার আচরণ নিজস্ব একটি সিদ্ধান্ত। সুখী ও ইতিবাচক হতে পারলে তা আপনার পক্ষে যে কোনো পরিস্থিতিতেই সাফল্য অর্জন করা সহজ হবে।
২৫. আত্মবিশ্বাস আপনাকে এগিয়ে নেবে
আপনি যদি আত্মবিশ্বাসী হন তাহলে অন্যেরাও আপনাকে বিশ্বাস করবে। আর নিজের প্রতি যদি আপনার বিশ্বাস না থাকে তাহলে অন্যরা বিশ্বাস করতে ভরসা পাবে না। ফলে আপনার এগিয়ে যাওয়ার জন্য এটি প্রয়োজনীয়।
২৬. প্রত্যেকেই চিন্তিত থাকে
সবাই পতনের ভয়ে ভীত থাকে। এ কারণে তাদের ভয়কে কাজে লাগাতে পারলে আপনার পক্ষে সাফল্য পাওয়া সহজ হতে পারে।
২৭. যে কেউ আঘাত পেতে পারে
মাত্রাভেদে সবাই সংবেদনশীল। এ কারণে সবার প্রতি দয়ালু থাকা উচিত। সামান্য ইশারাও কাউকে খুশী বা অসন্তুষ্ট করতে পারে।
২৮. কোনোকিছুই নিখুঁত নয়
পৃথিবী সিনেমা নয়, বাস্তব। আর বাস্তবে ভালো মানুষেরা সব সময় বিজয়ী হয় না। আপনার যা আছে, তা নিয়েই সুখী হন। এতে আপনি শক্তিশালী ও সুখী হবেন।
২৯. অন্যদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান
হিরোদের থেকে অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করুন। তাদের পরামর্শ গ্রহণ করুন। এতে আপনার কাজ অনেক সহজ হয়ে যাবে।
৩০. সাফল্যের ক্ষেত্রে ভাগ্যের ভূমিকা সবচেয়ে কম
আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে ভাগ্যের দিকে তাকিয়ে থাকলে চলবে না। এজন্য আপনার প্রচেষ্টাই ভাগ্য তৈরি করবে।

যে ৫টি “পরোক্ষ” উপায়ে ভালোবাসা প্রকাশ করেন পুরুষেরা !

image_90987_0
‘আমি তোমাকে ভালবাসি’ এই কথাটি কি সব সময়েই মুখে বলতে হয়? কেউ হয়তো বলবেন যে মুখে না বললে কিভাবে বুঝবেন ভালোবাসার কথা! কিন্তু আপনি কি জানেন ভালোবাসার কথা মুখে উচ্চারণ না করেই প্রকাশ করা যায় ভালোবাসা। দুটি হৃদয়ের টান থাকলে কোনো শব্দ প্রয়োগ ছাড়াই বুঝে নেয়া যায় ভালোবাসার গভীরতাটুকু।
নারীরা ভালোবাসা প্রকাশের ব্যাপারে পটু হলেও পুরুষরা সহজে ভালোবাসার কথা মুখে বলতে চায় না। তাদের কাজে ও আচরনে প্রকাশ পায় ভালোবাসা। মুখে ভালোবাসা প্রকাশ না করে এভাবে ভালোবাসা প্রকাশ করা হলো পরোক্ষ উপায়। জেনে নিন ৫টি পরোক্ষ উপায়ের কথা যেগুলো প্রকাশ করে পুরুষের ভালোবাসা।
আপনার আশেপাশেই থাকে সবসময়
আপনাকে যেই পুরুষটি পছন্দ করেন তিনি বেশিরভাগ সময়ে আপনার আশেপাশেই থাকতে চাইবেন। আপনি কোথাও গেলে তিনি সঙ্গে যেতে চাইবেন আপনার। সব সময়ে আপনার সান্নিধ্যে থাকার জন্য নানান রকম চেষ্টা করবেন তিনি। এটাই তার ভালোবাসা প্রকাশের ভাষা।
বাধ্য ছেলের মত আপনার কথা শোনে
আপনাকে যে পুরুষ ভালোবাসেন তিনি বাধ্য লক্ষ্মী ছেলের মত আপনার কথা শুনবেন। আপনি যদি ঘুমাতে বলেন তাহলে তিনি ঘুমিয়ে পড়বেন, আপনি যদি তাকে বেশি করে পানি খেতে বলেন তাহলে তিনি বাধ্য ছেলের মত পানি খাবেন। আপনার আদেশ নির্দেশ গুলো বাধ্য ছেলের মতে মেনে নিবেন তিনি। এমনকি মাঝে মাঝে আপনার কাছে নানান বিষয়ে পরামর্শও চাইবেন তিনি।
সে বলে তার বন্ধুরা আপনাকে পছন্দ করে
অনেক পুরুষই সরাসরি ভালোবাসার কথা বলতে পারেন না। যারা নিজেরা সরাসরি ভালোবাসার কথা বলতে পারেন না তাঁরা অনেক সময় বলেন যে ‘আমার বন্ধুরা তোমাকে খুব পছন্দ করে’ কিংবা ‘আমার পরিবার তোমাকে খুব পছন্দ করে’। এমনকি কেউ কেউ বলেন ‘বন্ধুরা বলেছে তোমার সাথে নাকি আমাকে বেশ মানায়’। .এভাবে পরোক্ষভাবে ভালোবাসা প্রকাশ করে পুরুষরা।
কোনো কারণ ছাড়াই আপনাকে ফোন বা মেসেজ দেয়
কোন কারণ ছাড়াই গভীর রাতে কি আপনার ফোনে মেসেজ আসে ‘কি করো?’ কিংবা ‘ঘুম আসছে না’? কিংবা মাঝে মাঝেই উদ্দেশ্য ছাড়াই ফোন করেন শুধু কিছুক্ষন কথা বলার জন্য? যদি এমন হয়ে থাকে তাহলে সেটা সেই পুরুষটির ভালোবাসা প্রকাশের পরোক্ষ উপায়। আপনার কন্ঠ শোনার জন্য এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করার জন্য এরকম উদ্দেশ্যহীন মেসেজ কিংবা ফোন দেয় সে।
আপনার পছন্দকে প্রাধান্য দেয় সবসময়
আপনাকে যেই পুরুষটি ভালোবাসে সে সবসময়েই আপনার পছন্দকে প্রাধান্য দিবে। আপনি যেই রঙ ভালোবাসেন সেই রঙের পোশাক পড়তে চাইবে সে। কিংবা কেনা কাটার সময় আপনার পছন্দকেই বেশি গুরুত্ব দিবে সে সব সময়ে। এটা তার ভালোবাসা প্রকাশের একটি পরোক্ষ উপায়।

প্রথমবার অন্তরঙ্গ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিতে প্রায় ৬ ঘন্টা সময় নেন নারীরা


Young couple with rose, outdoorsনতুন এক সমীক্ষাতে উঠে এসেছে, সঙ্গীর সঙ্গে প্রথমবার শারীরিক সম্পর্কে  লিপ্ত হওয়ার আগে কমপক্ষে ছয় ঘণ্টা প্রস্তুতি নেয় নারীরা। এ প্রস্তুতির মধ্যে থাকে ফেসিয়াল, স্প্রে, ট্যান ও ও ব্লো ড্রাই। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
অন্তর্বাস ব্র্যান্ড ব্লুবেলা পরিচালিত ওই জরিপে দেখা গেছে, নারীরা নতুন সঙ্গীর সঙ্গে কোনো রাত কাটানোর আগে বিভিন্ন ধরনের রূপচর্চা করেন। এজন্য রূপচর্চার পেছনে পরিকল্পনা ও চর্চায় মোট ছয় ঘণ্টা ব্যয় করেন তারা।
জরিপে উঠে এসেছে, প্রথম যৌনতার আগে এক তৃতীয়াংশ নারী ফেসিয়ায় করেন, ৩২ ভাগ নারী ট্যানিং স্প্রে করেন এবং ৭৬ ভাগ নারী তাদের চুলের প্রফেশনাল হেয়ারস্টাইল করেন।
এ ছাড়াও যৌনতার আগে অনেক নারী ওয়াক্সিং করে থাকেন। ৫৩ ভাগ নারী জানিয়েছেন তারা ওয়াক্সিং করেন।
জরিপে আরও উঠে এসেছে, ৭৪ ভাগ নারী বলেছেন তারা ব্রেড বাস্কেট ও কার্বহাইড্রেট জাতীয় খাবার বাদ দিতে চান। এর উদ্দেশ্যে তাদের পেট যেন মোটা দেখা না যায়।
এ ছাড়াও তারা যখন একটি রাত সঙ্গীর সঙ্গে কাটানোর সিদ্ধান্ত নেন তখন সেটি যেন ভালোভাবে কাটে তার ব্যবস্থা করার জন্য সব প্রতিবন্ধকতা দূর করার চেষ্টা করেন। এ কারণে ১৯ ভাগ নারী জানান, তারা সঙ্গীর অ্যালকোহল গ্রহণের মাত্রাও ওপরও নজর রাখেন।
ব্লুবেলার উদ্যোগে প্রায় এক হাজার নারীর ওপর এ জরিপ করা হয়েছে।

মস্তিষ্কের আবর্জনা পরিষ্কার করে ঘুম

25046_sleeping-woman

গবেষকরা প্রমাণ পেলেন, সারা দিনের হাড়ভাঙ্গা চিন্তার ধকলে জমা হওয়া ময়লা পরিষ্কার করতে আমাদের মস্তিষ্ক ঘুমকে কাজে লাগায়। যুক্তরাষ্ট্রের এই বিজ্ঞানী দল মনে করছে, ঘুমের প্রাথমিক প্রয়োজন ‘আবর্জনা অপসারণ পদ্ধতি’র জন্য।
বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মস্তিষ্কের সেলগুলো ঘুমের মধ্যে সংকুচিত হয়ে নিউরনের মাঝখানে ফাঁকা জায়গা তৈরি করে যেন তরল পদার্থের মাধ্যমে ধুয়ে যেতে পারে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এভাবে পরিষ্কার না হলে বিষাক্ত প্রোটিন জমে থাকতে পারে। এই জমে থাকা উপাদান মস্তিষ্কের বিকৃতির জন্য ভূমিকা রাখতে পারে।
ঘুম বিজ্ঞানীদের কাছে বড় একটি প্রশ্ন হচ্ছে, শিকারীদের কাছে বিপন্ন হওয়ার ঝুঁকি সত্ত্বেও প্রাণীরা ঘুমে ঢলে পড়ে কেন? মস্তিষ্কের সীমিত এনার্জির কারণে দুটো কাজ এক সঙ্গে করতে পারে না। সজাগ-সতর্ক থাকা এবং পরিচ্ছন্নতা সম্পাদন- এর মধ্যে একটিকে বেছে নিতে হয়।
গবেষক ড. মাইকেন নেডারগার্ড উদাহরণ দিয়ে বলেন, এটা বাড়িতে পার্টি আয়োজনের মত। আপনাকে অতিথীদের সঙ্গ দিতে হবে অথবা বাড়ির পরিচ্ছন্নতায় ব্যস্ত থাকতে হবে। আপনি দুটোই একসঙ্গে করতে পারবেন না।

চুলকে রাখুন চিরকাল খুশকি মুক্ত খুব সহজে!


sdggsdgখুশকির সমস্যা চুলের জন্য সব চাইতে বড় একটি সমস্যা। কারণ খুশকি থেকেই চুলের নানা সমস্যার সৃষ্টি হওয়া শুরু হয়। খুশকির সমস্যা থেকে শুরু হয় চুল পড়া, চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া, উকুনের সমস্যা, চুলের আগা ফাটা ইত্যাদি। কারণ খুশকির কারণে চুলের গোঁড়ায় পুষ্টি পৌছুতে পারে না। আপনি চুলের যত্নে যাই ব্যবহার করুন না কেন এই খুশকির কারণে চুল ভেতর থেকে পুষ্টি পায় না। তাই সবার প্রথমে খুশকি মুক্ত করতে হবে চুলকে।
হালকা পাতলা খুশকিকে অনেকেই অবহেলা করেন। কিন্তু অবহেলা করবেন না। কারণ সামান্য অবহেলা থেকেই খুশকির সমস্যা বাড়তে থাকে। এতে করে চুলের স্থায়ী ভাবে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। তাই খুশকি দেখতে পেলেই নির্মূল করতে সচেষ্ট হতে হবে আমাদের।
বাজারে অনেক ধরণের শ্যাম্পু পাওয়া যায় যা খুশকি দূর করে। কিন্তু এই সকল শ্যাম্পুতে যে ধরণের কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় তা চুলের মারাত্মক ক্ষতি করে। তাহলে কি করা যায় ভাবছেন? প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরেই খুশকি দূর করে ফেলুন খুব সহজে। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক কিভাবে তৈরি করবেন খুশকি দূর করতে কার্যকরী হেয়ার মাস্ক।
উপকরণ
২ টেবিল চামচ বেকিং পাউডার
১ কাপ গরম পানি
১ টেবিল চামচ ভিনেগার
২ টেবিল চামচ পুদিনা পাতার রস
পদ্ধতি
একটি বাটিতে গরম পানিতে প্রথমে বেকিং পাউডার করে গুলিয়ে নিন। দেখবেন যেন কোনো দলা না থাকে। এরপর এতে ভিনেগার দিয়ে খুব ভালো করে মেশান। এরপর তাজা পুদিনা পাতা নিয়ে এর রস বের করে নিয়ে তা মিশ্রণে দিয়ে খুব ভালো করে মেশান। মেশানো হয়ে গেলে আলাদা করে সরিয়ে রাখুন ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য। গোসলের সময় এই মিশ্রণটি চুলের গোঁড়ায় মাথার ত্বকে ভালো করে লাগাবেন খুব ভালো করে। সপ্তাহে মাত্র ২ বার নিয়মিত ব্যাবহারে খুশকি দূর হবে খুব সহজে। চুল হবে স্বাস্থ্যউজ্জ্বল

চিরকাল যৌবনের সৌন্দর্য ধরে রাখার ৫টি গোপন সূত্র

bino_taroka
 আমরা পৃথিবীতে আর কতদিন? বাঁচি খুব বেশি হলে ১০০ বছর। ১২ বছরের পর থেকে কৈশোরে পা দেই আর কৈশোরের হাত ধরে আসে যৌবন। যৌবন থাকে খুব বেশি হলে ৪০ বছর পর্যন্ত। বয়সের সাথে সাথে আমাদের চেহারায় পড়ে বয়সের ছাপ। কোনোভাবে আমরা তা রোধ করে রাখতে পারি না। কিন্তু আমরা সকলেই চাই চিরজীবন যেন আমাদের তরুণ দেখায়, যেন অক্ষয় হয় যৌবন। কীভাবে চিরকাল ধরে রাখবেন যৌবন? আসুন, জেনে নেই সেই গোপন সূত্র।
১. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন :
মানবদেহের ৬০ শতাংশই পানি। দেহে পানির পরিমাণ কমে গেলে বিভিন্ন অসুস্থতা দেখা দেয়। একজন সুস্থ মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি খাওয়া প্রয়োজন। তবে এর বেশি হলে আরও ভালো। দেহে প্রচুর পরিমাণে পানি সরবরাহ হলে দেহের ভেতরের বিভিন্ন শিরা উপশিরা ভালোভাবে কাজ করতে থাকে। বিশেষ করে এটি হজমক্রিয়াকে সহজ করে তোলে। এছাড়া এটি ত্বকের নমনীয়তা, স্পন্দনশীলতা রক্ষা করে, দেহের দূষিত পদার্থ নিঃসরণ করে, অনিদ্রা দূর করে।
২. চাপ কমানো :
প্রতিটি মানুষেরই জীবনে বিভিন্ন ধরনের মানসিক এবং শারীরিক চাপ থাকে। এই ধরনের চাপ যেকোনো উপায়ে কমানো উচিৎ। গবেষণায় দেখা গেছে মানসিক চাপ দেহের উপরে আঘাত হানে, হরমোন শুকিয়ে ফেলে এবং কোষ তৈরিতে বাঁধা দিয়ে থাকে। অনেক পদ্ধতি রয়েছে এই মানসিক চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখার। এর জন্য বিভিন্ন শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমে চিন্তা ভাবনার পরিবর্তন আনা যেতে পারে। শারীরিক ব্যায়াম, গভীরভাবে শ্বাস প্রশ্বাস নেয়া, মেডিটেশন করা এই ধরনের মানসিক চাপ থেকে মুক্ত করে। এর ফলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়, দেহে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় এবং শরীরের শক্তি বেড়ে যায়। এর ফলে তারুণ্য ফুটে ওঠে।
৩. ফ্রুট ফেসিয়াল করুন :
চিরতরুণ দেখাতে আপনি আপনার পছন্দমত মুখে ফ্রুট ফেসিয়াল করতে পারেন। মুখে পেঁপের মিক্স লাগাতে পারেন। পেঁপেতে থাকা এনজাইম যেটিকে পাপাইন বলে এটি ত্বকের মরা চামড়া তুলে ফেলে এবং মেলানিনের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। এছাড়া স্ট্রবেরীর খন্ড অংশ মুখে ঘষলে বিটা ক্যারোটিন তৈরি করে এবং কোলাজেন তৈরিতে ভিটামিন এ সরবরাহ করে। প্রাকৃতিক এ্যালোভেরা ত্বকের নতুন কোষ তৈরিতে সহায়তা করে, মুখের বিভিন্ন দাগ দূর করে এবং পরিচ্ছন্নতা আনে। এই ধরনের প্রাকৃতিক নির্যাস ত্বকে শীতলতা এবং নমনীয়তা ফিরিয়ে আনে এবং চিরতরুণ থাকতে সহায়তা করে।
৪. নিয়মিত ব্যায়াম :
আপনি যদি নিজেকে চিরতরুণ দেখাতে চান তাহলে অবশ্যই একটা নিয়ম করে শারীরিক ব্যায়াম করবেন। আপাতদৃষ্টিতে শারীরিক ব্যায়াম ত্বকের প্রাঞ্জলতা ফিরিয়ে আনার এক অতুলনীয় পদ্ধতি। পেশীর কাজ সহজ করে তোলে এই শারীরিক ব্যায়াম। সাধারণত বয়স হয়ে গেলে শরীর সেভাবে কাজ করে না। কিন্তু একমাত্র শারীরিক ব্যায়াম শরীরের নমনীয়তা এবং কমনীয়তা বজায় রাখে। এটি হার্টের সমস্যাকের নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং সজীব ও প্রাণবন্ত দেখাতে সহায়তা করে। শারীরিক ব্যায়াম রক্ত চলাচলকে স্বাভাবিক রাখে যেটি মস্তিষ্ককে সচল রাখে। সবচেয়ে সুবিধাজনক শারীরিক ব্যায়াম হল প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটা।
৫. স্বাস্থ্যসম্মত খাবার :
চিরতরুণ দেখাতে একটি সুষম খাদ্য তালিকা তৈরি করতে পারেন যেখানে বেশিরভাগ খাদ্যের মধ্যে থাকবে ফলমূল এবং সবজি। গরুর মাংসসহ বিভিন্ন মাংস থেকে দূরে থাকাই ভালো এবং সম্ভব হলে সামুদ্রিক কোনো খাবার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভূক্ত করতে পারেন। পাউরুটি এবং শস্যদানা জাতীয় খাবারকে বিদায় দেয়া চিরতরুণ থাকার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল এনে দেবে। ফলমূল এবং সবজি জাতীয় খাবার দেহে এন্টি-অক্সিডেন্টের যোগান দেবে যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ত্বকের পুষ্টি যোগাতে সহায়তা করে এবং ঔজ্জ্বলতা ধরে রাখে। ফলে চিরতরুণ দেখাতে সহায়তা করে।

যে ১০টি কারণে প্রিয় মানুষটি এড়িয়ে চলতে পারে আপনাকে!


মাঝে মাঝে কি আপনার মনে হয় যে প্রিয় মানুষটি আপনাকে কিছুটা এড়িয়ে চলছে? আগের মত আর নেই আর আপনার সঙ্গী? আগে যতটা গুরুত্ব দিতেন তিনি আপনাকে, এখন আর দেন না তিনি। কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছে সম্পর্কের সেই মধুরতা। দুজনের মধ্যে অনেক দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে।
কিন্তু কেন এড়িয়ে চলছেন আপনার সঙ্গী আপনাকে? আসলেই এড়িয়ে চলছেন নাকি পুরোটাই আপনার ভুল ধারণা! কিংবা কী কী কারণে প্রিয় মানুষটি এড়িয়ে চলা শুরু করতে পারে আপনাকে?
সম্পর্কের একটা ধাপে এসে এমন মনে হতেই পারে যে আপনার সঙ্গী আপনাকে এড়িয়ে চলা শুরু করছেন। আর স্বাভাবিক ভাবেই এরকম পরিস্থিতিতে আপনার মনে প্রশ্ন জাগবে যে কেন এড়িয়ে চলছেন আপনার সঙ্গী আপনাকে। জেনে নিন ১০টি সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে যেগুলোর কারণে আপনার সঙ্গী আপনাকে এড়িয়ে চলছেন।
১) আপনার সঙ্গী আপনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে ক্রমশ। প্রেমের প্রথম দিকে আপনার প্রতি তার যতটুকু আগ্রহ ছিলো এখন আর ততটুকু নেই।
aedfafg
২) আপনি তাকে কখনোই বোঝেন না। তিনি যতবারই আপনার কাছে নিজেকে প্রকাশ করেন,আপনি ততবারই থাকে ভুল বোঝেন। 
আর তাই সে আপনাকে এড়িয়ে চলছে।
৪) সম্পর্কটা তার কাছে একঘেয়ে হয়ে গিয়েছে। আগের মত আগ্রহ পাচ্ছেন না তিনি।
৫) আপনার কাছে তার প্রত্যাশা অনেক বেশি ছিলো যা পূরণ হয়নি। আর তাই তিনি হতাশ হয়ে সম্পর্কের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন।
৬) আপনার সঙ্গী হয়তো আপনার সাথে প্রতারণা করছে। অন্য কোনো একটি সম্পর্কে জড়ানোর কারণে আপনাকে এড়িয়ে চলছেন আপনার সঙ্গী।
৭) ভালোবাসার অসমতার কারণেও আপনার মনে হতে পারে আপনার সঙ্গী আপনাকে এড়িয়ে চলছে। আপনি হয়তো আপনার সঙ্গীকে অনেক বেশি ভালোবাসেন। আর তাই আপনার কাছে সবসময়েই মনে হয় আপনার সঙ্গী আপনাকে কম ভালোবাসেন এবং আপনাকে এড়িয়ে চলেন।
৮) ভালোবাসা প্রকাশের ধরনটাও এক এক জনের ক্ষেত্রে এক এক রকম। আপনি ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারলেও আপনার সঙ্গী হয়তো পারেন না। আর তাই আপনার কাছে মনে হয় আপনার সঙ্গী আপনাকে এড়িয়ে চলেন।
৯) ব্যস্ততা একটি বড় কারণ হতে পারে সম্পর্কের দূরত্ব সৃষ্টির ক্ষেত্রে। আপনার সঙ্গী হয়তো আসলেই অনেক বেশি ব্যস্ত নিজের ক্যারিয়ার বা পড়াশোনা নিয়ে। আর তাই আপনাকে আগের মত সময় দিতে পারছেন না।
১০) আপনার সাথে তার সম্পর্কের পেছনে হয়তো কোনো উদ্দেশ্য ছিলো। তার উদ্দেশ্য সফল হয়ে গেলে অথবা উদ্দেশ্য সফল করা সম্ভব না হলে আপনাকে এড়িয়ে চলতে পারে আপনার সঙ্গী।

আমরা তখন সফল যখন আপনি উপকৃত হবেন ।


আমাদের এসাইটের কোন পোষ্ট যদি আপনাদর কোন উপকারে আসে তাহলে আমাদের প্রচেষ্টা সফল হবে ।আমরা সব সময় আপনাদের সেবা করার জন্য নিয়োজিত আামাদের কোন তথ্য আপনার কছে খারাপ বা ভূল মনে হল । আমাদেরকে আপনার মূল্যবান বক্তব্যটা পেশ করুন কমেন্টের মাধ্যমে ।

আপনার বক্তব্য পেশ করুন ।


 সম্মানিত সাইট পরিদর্শক । আমরা আমাদের সাইট রহস্যময় পৃথিবীকে পরিদর্শকের পরামর্শ ও চাদি অনুযায়ি সাজাবো বলে ঠিক করেছি । আপনিও আপনার মূল্যবান বক্তব্য দিয়ে আমাদেরকে সাহায্য করতে পারেন । আপনি আপনার বক্তব্য কমেন্টে পেশ করুন ।
ধন্যবাদ ।

আমর নাম আব্দুর রহিম ।


আমর নাম আব্দুর রহিম ।আমাকে সবাই BDabdurahim নামে চিনে । আমি এই সাইটের এডমিন আমার আরো ওনেক সাইট রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম রহস্যময় পৃথিবী আপনারা সবাই আমন্ত্রিত আশা করি আপনাদের মনে জায়গা করে নিতে পারবো
আমার সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

আমরা আপনার সময়ের মূল্য দিয়ে থাকি ।



আমরা সব সময় আপনার সময়ের মূল্য দিয়ে থাকি । আমরা জানি আপনারা একটা সময় নিয়ে কোন তথ্য পড়েন । আমরা আপনার সে সময়ের গুরুত্ব দিয়ে থাকি যাতে আপনি আপনার সময় অযথা ব্যয়না হয়।

আমরা সব সময় আপনাদের সেবা করার জন্য নিয়োজিত ।


আমরা সব সময় আপনাদের সেবা করার জন্য নিয়োজিত আামাদের কোন তথ্য আপনার কছে খারাপ বা ভূল মনে হল । আমাদেরকে আপনার মূল্যবান বক্তব্যটা পেশ করুন কমেন্টের মাধ্যমে । আমরা ইমেইল নাম্বার সিক্যুরিটির জন্য দিচ্ছিনা ।
ধন্যবাদ ।

যে কারণে মেয়েরা সেক্স করে !


sbঅনলাইন ডেস্ক :: প্রশ্নটা শুনে প্রশ্নকর্তার বুদ্ধিমত্তা নিয়ে সন্দেহহওয়া স্বাভাবিক। যৌনক্রিয়ার যে কারণগুলো স্বাভাবিক বলে পরিগণিত হয় সেগুলো হচ্ছে ভালবাসা/রোমান্সের প্রভাবে আবেগ তাড়িতহয়ে, আনন্দলাভের উদ্দেশ্যে, সন্তান লাভের আশায় ইত্যাদি। কিন্তু এগুলো ছাড়াও আরো অনেক বিচিত্র উদ্দেশ্যে মানুষ যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত হয়। লক্ষ্যণীয়ভাবে, নারীদের যৌন ক্রিয়ার কারণগুলো পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশিবৈচিত্র্যময়। ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট সিন্ডি মেস্টন এবং ইভোল্যুশনারি সাইকোলজিস্ট ডেভিড বাস পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের ১০০৬ জন নারীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তাদের যৌন প্রেষণার বিষয়ে। আর মাত্র ১০০৬ জন নারীর কাছ থেকেই বেরিয়ে এসেছে যৌনতার ২৩৭ টি আলাদা আলাদা কারণ। যদিও অনেকগুলো কারণের ব্যাপারে প্রায় সবাই একমত, আবার অনেকগুলো কারণ কয়েকজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তো দেখা যাক, কারণ গুলো কী কী?
মেস্টন ও বাস নারীদের যৌন-প্রেষণাগুলোকে স্বাভাবিকভাবেই তিন ক্যাটাগরিতে বিভক্ত

ঘুরে আসি: ইতিহাস ঐতিহাসিক সমৃদ্ধ বিনোদগঞ্জ


Binod Jong heronদক্ষিণ বাংলায় এরকম এক মনোমুগ্ধকর স্থান আছে তা ভাবাই যায় না। এখানে নাএলে সত্যিই কেউ বিশ্বাস করতে পারবেন না এমন স্বপ্নময় জগৎ বাংলায় আছে।খুলনা জেলার উপকূলবর্তী সুন্দরবন ঘেষা শিপসা, মিনহাজ, কপোতাক্ষ বিধৌতপাইকগাছা। এখানে একবার এলেই আপনার ধারণা পাল্টে যাবে। রায় সাহেব বিনোধবিহারী সাধুর বিনোদগঞ্জের মত দর্শনীয় স্থান বাংলায় মেলা ভার। বিনোদগঞ্জেরচারপাশ পুরাকীর্তিতে ঠাসা। এখান থেকে ঘুরে এসে বিভিন্ন খোঁজ খবর নিয়েলিখেছেন: শরিফুল ইসলাম হিরণ, ছবি: তুলেছেন দীপ অধিকারী

বিনোদগঞ্জের প্রবেশ পথের প্রথমে ডান দিকে দেখতে পাবেন ভারত চন্দ্রহাসপালাত ও  যাদব চন্দ্র দাতব্য চিকিৎসালয়। যে দিকে তাকাবেন সে দিকে শুধুজনদরদী মহাপুরুষ, জন সেবক রায় সাহেবের স্মৃতি নিদর্শণ আপনার চোঁখে পড়বে।বিনোদ বিহারী সাধু তাঁর পিতামহ ভরত চন্দ্রের নামে বাং- ১৩৩৭ সনে দুঃস্থমানুষের সেবায় বিশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ও পিতার নামে যাবদ চন্দ্রদাতব্য চিকিৎসালয় নির্মাণ করেন। এই হাসপাতালটি ১৯৭৫ সালে সরকারী করা হয়।দ্বি-তল এই হাসপাতালটি অবহেলায় সেই লোহার গোল সিঁড়িটি ধ্বংস হয়ে গেছে, তেমনি প্রতিটি ভবনের প্লাষ্টার খসে শ্রীহীন হয়ে পড়েছে। অবহেলার জন্যহাসপাতালের ষ্টাফ কোয়ার্টার ও পুকুরটির শ্রী হারিয়ে ফেলেছে। অথচ যখনখুলনা শহরে বিদ্যুৎ ছিল না তখন এই হাসপাতাল সহ কপিলমুনি বাজারে রায় সাহেবনিজস্ব জেনারেটর দিয়ে আলো জ্বালিয়ে রাখতেন। ঘুরে ফিরে এই হাসপাতালে বিশালএলাকা দেখতে আপনার ভাল লাগবে। সামনের কিছু দূর এগোনোর পর রাস্তার বামপাশে  কপিলমুনি সহচারী বিদ্যামন্দির স্কুলটি দেখতে পাবেন।
কপিলমুনি সহচরী বিদ্যামন্দির – মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত কপিলমুনি

নারীর যে ৭ টি বিষয় পুরুষদের আকর্ষণ করে !


সমবয়সী নারী পুরুষের মাঝে আকর্ষণ বিষয়টা থাকা খুবই স্বাভাবিক। প্রকৃতিগতভাবেই তারা একে অপরের প্রতি আকর্ষিত হন। একজন নারীর শুধু সৌন্দর্যটাই পুরুষের আকর্ষণ তৈরি করে না। বরং আরও কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো একজন নারীর প্রতি পুরুষদেরকে আগ্রহী করে তোলে। এবং সত্যি বলতে কি, সেই বিষয়গুলো না থাকলে কেবল সৌন্দর্য কখনোই একজন রুচিশীল পুরুষের মন জয় করতে পারে না।
১. হাসি :
নারীদের হাসি খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয় যা পুরুষের মন জয় করার জন্য যথেষ্ট। নারীরা খুব রহস্যজনকভাবে হাসতে পারে। আর সেটি একজন পুরুষকে করে তুলতে পারে অধীর। নারীর সেই রহস্যময়ী হাসিটি দেখতেই তার ভালো লাগে। আর মুগ্ধ সেই পুরুষটির তখন প্রথম কথাই থাকে “তোমার হাসি অনেক সুন্দর”।
২. সৌন্দর্য :
এটা অবশ্যই স্বীকার করতেই হবে যে প্রত্যেক নারীই আপন স্বীয় সৌন্দর্যে মোহনীয়। অনেক কালো একটা মেয়ের মধ্যেও নিজস্ব কোনো মোহনীয় সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকতে পারে। আর সেই মোহনীয় সৌন্দর্যই যেকোনো পুরুষকে করে তুলতে পারে মনমুগ্ধ। বাড়িয়ে দিতে পারে তার প্রতি আকর্ষণ।
৩. বাচন ভঙ্গি :
একজন নারী খুব সুন্দরভাবে একটি কাজ করতে পারেন আর তা হলো গুছিয়ে কথা বলা রপ্ত করে ফেলা। আর তার সেই কথা বলার ভঙ্গিই মুগ্ধ করে ফেলেতে পারে একজন পুরুষকে। নারীরা বেশিরভাগ সময়েই বেশ গুছিয়ে কথা বলেন। এর ফলে নারীদের কথা পুরুষদের কাছে মনে হয় যেন মধুমাখা। ফলে আকর্ষণবোধ করতে পারে।
৪. চুলের ধরণ :
একটি নারীর সকল সৌন্দর্যই যেন লেগে থাকে তার চুলের বাঁধনে। নারীটি চুল বেঁধে রাখুক বা খুলে রাখুক হালকা বাতাসে চুলের দোদুল্যমানতা দেখতে প্রত্যেক পুরুষেরই বেশ ভালো লাগে। নারীর ঝলমলে চুল সব পুরুষের পছন্দ।
৫. সরলতা :
নারী শব্দটির সাথে সরলতা শব্দটি যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। নারী মানেই যেন সরল হবে। আর এই সরলতাই প্রত্যেক পুরুষের তার প্রতি আকর্ষণ বাড়িয়ে দেয়। একজন নারী যদি কুটিল ও হিংস্র প্রকৃতির হয় তাহলে তার প্রতি কোনো পুরুষেরই আকর্ষণবোধ হবে না। পুরুষরা এমন নারীর প্রতি আকর্ষণবোধ করে যে হবে সরল এবং মায়াবতী।
৬. ছেলেমানুষি ভাব :
অনেকের নারীর মাঝেই ছেলেমানুষি ভাব থাকে। এই ছেলেমানুষি ভাবই আকর্ষিত করে তোলে একজন পুরুষকে।
৭. চোখের ভঙ্গি :
আরেকটি বিষয়ে একজন পুরুষ একজন নারীর প্রতি আকর্ষণবোধ করতে পারেন। সেটি হল তার চোখের ভঙ্গি বা চোখের ভাষা। একজন নারীর চোখে অনেক ভাষা থাকে। আর পুরুষরা সেই ভাষা পড়তে খুব ভালোবাসেন। এভাবেও একজন পুরুষ একজন নারীর প্রতি আকর্ষিত হতে পারেন।

যে কারণে মেয়েদের সেক্স ছেলেদের চেয়ে বেশি!! [ভিডিওসহ]


আমি সত্যি কথাটাই বলছি। জীবনে প্রথম যখন সেক্স করি, তখন কল্পনায় যখন ভেবেছিলাম তেমন উত্তেজনাকর মনে হয়নি। তারপর একদিন অন্য একজনের সঙ্গে হঠাৎ করেই এ কাজটি হয়ে যায়। তখন ব্যাপারটি দারুণ উত্তেজনাকর ও আবেগময় ছিলো। এটা কী সঙ্গী পরিবর্তনের জন্য হয়েছে, নাকি তাকে আমার বেশি ভালো লেগেছিল? আমি জানি না।

প্রচণ্ড আবেগের সঙ্গে কাজটি না করা গেলে একদম ভালো লাগে না, এভাবে যৌনতা নিয়ে নিজের মনোভাব প্রকাশ করলেন ২৪ বছরের এক মার্কিন তরুণী। মূলত ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের কাছে সেক্স  অনেক গভীর আবেদনের এবং আবেগময় বিষয়। এর পেছনের কারণ উদ্ভাবনের চেষ্টা করেছেন গবেষকরা।
সম্পর্কের বাঁধন
নরের সঙ্গে নারীর সম্পর্কের নানা স্তর রয়েছে। সম্পর্কের দীর্ঘসূত্রিতা নির্ভর করে তাদের মধ্যকার নানা আবেগীয় লেনদেনের ওপর। নারী তার সঙ্গীর প্রতি চরমভাবে দুর্বল হয়ে তাকে নিজের জীবনের অংশ করতে যৌনতায় লিপ্ত হয়। নিজের কামনা বাসনা এবং যাবতীয় সবকিছু নারী উজাড় করে দেয় সঙ্গীর কাছে। কিন্তু নতুন পুরুষের কাছে নানা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে থাকেন নারীরা। তাই একেবারে আপন করে নিতেই নারীরা সঙ্গম করেন।
সম্পর্ক বিষয়ক সুসান কুলিয়াম বললেন, পশ্চিমে তত্ত্বীয়ভাবে যেকোনো নারী যেকোনো পুরুষের সঙ্গে সেক্স করতে পারেন। অনেকে তা করেন। কিন্তু আমরা এখনো জানিনা এই নারীদের কী দৃষ্টিভঙ্গীতে দেখা উচিত। নারীদের মধ্যে যৌন উত্তেজনা রয়েছে, তবে অতিমাত্রায় নয়। যার রয়েছে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ। তবে একজন পুরুষকে ভালোবেসে তার সঙ্গে জুটি গড়ার ক্ষেত্রে যৌনতা উপভোগ্য হয়ে ওঠে নারীর কাছে।

কল দিয়ে বিরক্ত করে ? জেনে নিন প্রতিরোধের ৬টি উপায় !

unnamed
 আমরা অনেকেই মোবাইল ফোনে প্রতিনিয়ত অপরিচিত ফোনকলের বিরক্তের শিকার হয়ে থাকি। বিশেষ করে মেয়েরা এই ধরনের সমস্যায় বেশি ভোগেন। শুধু কল করাই নয়, কল করে প্রেমের প্রস্তাব দেয়া থেকে শুরু করে নোংরা কথাবার্তা পর্যন্ত অনেক কিছুরই শিকার হয়ে থাকেন মেয়েরা। এসব ফোনকল নিঃসন্দেহে আপনার কাজের ব্যাঘাত ঘটায় এবং চরম বিরক্তের কারণ হয়। অনেকে মানসিক ভাবেও ভেঙে পড়েন। তবে ভেঙে পড়লে চলবে না মোটেই। জেনে নিন কীভাবে মোকাবেলা করবেন এই যন্ত্রণার।
১. ভালোভাবে বোঝাবেন :
এটা একেবারে প্রাইমারি পদক্ষেপ। তবে অনেক ক্ষেত্রেই কাজ করে। গালাগালি করার চাইতে এটা অনেক ভালো। প্রথমত আপনি অপরিচিত ফোনকলে যিনি কল করেছেন তাকে ভাইয়া সম্বোধন (আপনি যদি নারী হন) করে বোঝান যে তার কলে আপনি অনেক বিরক্ত হচ্ছেন। আপনাকে ফোন না দিলে খুশি হবেন বা এই ধরনের ফোনে বিরক্ত করা ভালো মানুষের কাজ নয় অথবা এতে ভদ্র বংশের ছেলের পরিচয় দেয় না। আপনাকে যদি বলে যে সে আপনার বন্ধু হতে চান সেক্ষেত্রে বলুন যে আমার এমনিতেই অনেক বন্ধু আপাতত আর কাউকে বন্ধু করব না। এভাবে বিভিন্ন উপায়ে তাকে বোঝান যে তার ফোনে আপনি প্রচন্ড পরিমাণে বিরক্ত হচ্ছেন। এ কারণে তিনি যেন আর ফোন না দেন।
২. মোবাইলটি নীরব রাখুন :
প্রথম পদ্ধতিতে যদি কোনো কাজ না হয় তাহলে আপনার মোবাইলটি নীরব রাখুন। এর ফলে দেখবেন সেই ব্যক্তি ফোন দিতে দিতে ক্লান্ত হয়ে আর ফোন দেবেন না বা নেতিবাচক ফলাফলে ফোন দেয়া বন্ধ করে দিতে

প্রেমে প্রত্যাখানের কিছু বিচিত্র তথ্য,জানা দরকার আপনারও


প্রত্যাখ্যান ব্যাপারটাই এমন, যত কঠিন মানুষই হোক না কেন, প্রিয়জনের প্রত্যাখ্যান তার সহ্য হয় না মোটেই। প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হবার পর মানুষ ভেঙে পড়ে খুব সহজেই। শুধু প্রেম নয়, অন্যান্য ক্ষেত্রেও প্রত্যখ্যানের কষ্ট মানুষকে অনেকদিন ধরে বয়ে বেড়াতে হয়। এটা এমন এক ক্ষত, যা অনেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বয়ে বেড়ায়। এই প্রত্যাখ্যান আমাদের মনের মাঝে যেভাবে আঘাত করে, তেমনি আমাদের চিন্তাভাবনা এবং “শরীরের” ওপরেও রাখে অদ্ভুত কিছু প্রভাব। দেখে নিন প্রত্যাখ্যানের এমনই কিছু অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য।

১) প্রত্যাখ্যানের কষ্ট অনেকটাই শারীরিক কষ্টের মত

শারীরিকভাবে ব্যথা পেলে আমাদের মস্তিষ্কের যেসব অংশ উদ্দীপিত হয়, প্রত্যাখ্যানের কষ্টেও মস্তিষ্কের ঠিক সেসব অংশই উদ্দীপিত হয়। এ কারণে প্রত্যখ্যাত হলে মানুষ এতোটা কষ্ট পায়।


২) পেইন কিলারে কমে প্রত্যখ্যানের কষ্ট

ব্যথা আর প্রত্যাখ্যানের কষ্টের মাঝে এতোটাই মিল যে, টাইলেনলের মতো পেইন কিলার খেলে প্রত্যখ্যানের কষ্ট কমে যায়। ডাক্তাররা ব্যাপারটা পরীক্ষা করার জন্য কিছু মানুষকে টাইলেনল খেতে দেন এবং তাদের জীবনের বিষাদময় প্রত্যখ্যানের স্মৃতি মনে করতে বলেন। দেখা যায় যারা

পর্নো ছবি দেখলে বাড়ে ডিভোর্সের সম্ভাবনা


বিবাহিত জীবনের সমস্যা হিসেবে আসতে পারে পর্নো উপভোগ করা। কারণ এতে মানুষের মনে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ‘সাধারণ ও প্রণোদনামূলক’ বলে ধারণা হতে পারে। সাম্প্রতিক এক গবেষণার ফলে জানা গেছে, এতে ডিভোর্সের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
 সাম্প্রতিক গবেষণাটিতে দেখা গেছে, কোনো ব্যক্তি যত বেশি পর্নো উপভোগ করে, তার মনে তত বেশি বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণ করার প্রবণতা তৈরি হয়।
 গবেষকরা জানান, পর্নোগ্রাফির ফলে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক বিষয়ে ইতিবাচক ধারণা গড়ে ওঠে। ফলে বিষয়টি বেড়ে যেতে পারে। এ কারণে পর্নোগ্রাফির সঙ্গে সম্পর্ক থাকতে পারে বিয়ে বহির্ভূত যৌন সম্পর্ক ও বিয়ে বিচ্ছেদের।
 এ বিষয়টি অনুসন্ধান করার জন্য বিজ্ঞানীরা যুক্তরাষ্ট্রে ৫৫১ জন বিবাহিত ব্যক্তির মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করেন। এতে অংশগ্রহণকারীদের প্রশ্ন করা হয়, তিনি গত এক বছরে এক্স-রেটেড সিনেমা দেখেছেন কি না। এ ছাড়া বিবাহিত মানুষের অন্য কারো সঙ্গে যৌন সম্পর্ক সম্পর্কেও মতামত জানতে চাওয়া হয়।

জেনে নিন কালচে ঠোঁটকে গোলাপী করে তুলুন ৬ টি উপায়ে !


সুন্দর হাসির জন্যে সুন্দর ঠোঁটের প্রয়োজনীয়তা কে না বোঝে। লিপস্টিক হোক বা গ্লস জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকার কারণ কিন্তু এই একটাই। কিন্তু নানা কারণে আপনার ঠোঁট হয়ে যেতে পারে কালচে আর রুক্ষ। অতিরিক্ত রোদ, বেশী মাত্রায় চা কফি পান, নিম্নমানের লিপস্টিক, ধূমপান এসব নানা কারণে ঠোঁট কালচে হয়ে যায়। কিন্তু একবার কালচে হয়ে গেলে আবার আগের রঙ ফিরিয়ে আনা বেশ কঠিন ও খরচসাপেক্ষ। ঘরে বসেই যদি হাতের কাছের উপাদান দিয়ে ঠোঁটে ফিরিয়ে আনা যেত সেই গোলাপী আভা!মোটেই অসম্ভব নয়। জেনে নিন সহজ ৬ টি উপায়।

১। .লেবু ও মধুর মিশ্রণঃ

সমপরিমাণ লেবু ও মধু মিশিয়ে মিশীয়ে ঠোঁটে লাগান। ১ ঘন্টা রেখে দিন, তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন বা মুছে ফেলুন। এভাবে যতবার ইচ্ছে লাগাতে পারেন। আর এই মিশ্রণটি ফ্রিজে প্রায় ১ সপ্তাহের মত রেখে ব্যবহার করতে পারবেন। দেখবেন কিছুদিনের মাঝেই আপনার ঠোঁটের রঙ পরিবর্তন

মস্তিষ্ক সুস্থ রাখার ৫ উপায়


আমাদের দেহকে পরিচালনা করে মস্তিষ্ক। দেহের প্রত্যেকটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গই মস্তিষ্কের উপর নির্ভরশীল। মস্তিষ্ক সুস্থ থাকলে শরীর এমনই সুস্থ থাকবে। কিন্তু সামান্য কিছু ভুলে মস্তিষ্ক অসুস্থ হতে পারে।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস না থাকা, ঘুম কম হওয়া বা অনিদ্রা, অলসতা ইত্যাদির ফলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ব্যহত হতে পারে। কিন্তু দেহের সুস্থতার কারণে মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখা প্রয়োজন। তাই মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে চাইলে চটি কাজ অবশ্যই করতে হবে৷

মাছ মস্তিষ্কের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। মাছে ওমেগা-৩ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ও বুদ্ধিমত্তা প্রায় ১০ শতাংশ বাড়াতে সাহায্য করে। তাই সপ্তাহে অন্তত দুই দিন মাছ খান।

নিয়মিত শরীরচর্চা দেহের পাশাপাশি মস্তিষ্ককেও সুস্থ রাখতে সক্ষম। মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কোষ তৈরি কম হয় এবং মস্তিষ্কের আকার ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। নিয়মতি ব্যায়াম আমাদের দেহের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং একই সঙ্গে মস্তিষ্কে নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে। এতে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে। তাই নিয়মিত শরীরচর্চা একান্ত জরুরি।

মানুষের জীবন একঘেয়ে হলে মস্তিষ্কও সেই অনুযায়ী গঠিত হয় এবং অন্য চিন্তা করার ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এতে মস্তিষ্ক অলস হয়ে পড়ে এবং সাধারণ চিন্তা করার ক্ষমতা এবং বুদ্ধিমত্তা হ্রাস পেতে শুরু করে। তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নতুন কোনও কাজ করা উচিত। নতুন ধরনের কাজের ফলে মস্তিষ্ক সচল থাকে।

মানসিক চাপ মস্তিষ্কের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর। এই ফলে মস্তিষ্কের নিউরোন এবং কোষ গঠন ধীর গতিতে হয় এবং স্বাভাবিক চিন্তার ক্ষমতা লোপ পেতে থাকে। মানসিক চাপের ফলে স্মৃতিশক্তিও কমতে শুরু করে। তাই যতটা সম্ভব মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।

মানুষের জীবনে সমস্যা থাকবেই। তার থেকে মানসিক চাপ হতেই পরে। কিন্তু তা স্থায়ী হলে মুশকিল। তাই মানসিক অবসাদ তাড়াতে মেডিটেশন অত্যন্ত জরুরি। প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট মেডিটেশন করলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।

সাহিত্য পাঠ মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়


Man-Reading-A-Novel-300x175সাহিত্য সব সময় মানুষের সৃজনশীলতা বাড়িয়ে দেয় এটা আগে থেকেই প্রতিষ্ঠিত সত্য, বই হচ্ছে মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু, এবার গবেষকরা আবিষ্কার করলেন সাহিত্য পাঠ মানুষের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে সক্ষম।
অনেক মানুষ আছেন যারা বলে থাকেন বই পাঠ তাদের জীবনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে কিংবা জীবনকে একঘেয়ে কিংবা কাল্পনিক করে তুলে, কিন্তু গবেষকরা এবার জানালেন বই বা সাহিত্য পাঠ মানুষকে চিন্তা চেতনায় নতুন করে উজ্জীবিত করে এবং মানুষের মস্তিষ্ক সাহিত্য পাঠের মাধ্যমে শক্তিশালী হয়ে উঠে।

দুনিয়ার সবচেয়ে দামি হাসির রহস্যভেদ

nari_jander copyমোনালিসার ঠোঁটের কোনে হাল্কা লাস্যময়ী হাসির রহস্যভেদ করতে প্রায় ৫০০ বছর ধরে গবেষণা চলছে। কিন্তু এই রহস্যভেদ করতে রথী-মহারথীরা যেখানে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ক্লান্ত, সেখানে টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অপেশাদার শিল্প-ইতিহাসবিদ উইলিয়াম ভার্বেল নিমিষেই বাতলে দিয়েছেন মোনালিসার হাসির রহস্য!
আমেরিকার অধ্যাপক ভার্বেল মনে করছেন, মোনালিসা ছিলেন ষষ্ঠ শতাব্দীর অন্যতম নারীবাদী মহিলা। লা গিওকোনডো ( ইটালি ভাষায়) চাইতেন ক্যাথলিক চার্চে মহিলাদের অধিকার। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীদের অধিকার নিয়ে তিনি লড়াই চালিয়ে গেছেন। ভার্বেলের মতে, তাঁর এই নারীবাদী মুখ প্রকাশ পাচ্ছে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির আঁকা বিখ্যাত তৈলচিত্র মোনালিসার ছবিতে। মোনালিসার এই হাসির মধ্যে লুকিয়ে আছে তৎকালীন সমাজের নারীচেতনা।
ইতিহাসবিদ উইলিয়াম ভার্বেলের সদ্য প্রকাশিত বইয়ে “দ্য লেডি স্পিকস : আনকভারিং দ্য সিকরেট অফ দ্য মোনালিসা”য় লিখেছেন লা গিওকোনডো ছিলেন নারী অধিকারের অন্যতম নেত্রী। তিনি স্বপ্ন দেখতেন নিউ জেরুজালেমে নারী পুরুষের সমান অধিকার। লেডি গিওকনডো নামজাদা ব্যবসায়ী ফ্রান্সসেকো ডেল গিওকোনডোর স্ত্রী হলেও তিনি স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করতেন। একাধারে পাঁচ সন্তানের মা, আবার সমাজে অসহায়, পদদলিত নারীদের প্রতিবাদী জননেত্রী। সবকিছুই ফুটে

একজন ধর্ষিতা বিশ্ব সুন্দরীর জীবন কাহিনী

লিনর আবারগিল১৯৯৮ সালের বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার খেতাব জিতলেন ইসরায়েল সুন্দরী লিনর আবারগিল। খেতাব জেতার পর তাঁর চোখে যে অশ্রু ছিল, তা কি শুধুই আনন্দের? না।
লিনরের বয়স তখন মাত্র ১৮ বছর। ছোটবেলা থেকেই সেরা সুন্দরী হওয়ার যে স্বপ্ন বুকে লালন করেছিলেন তিনি। তাই সে স্বপ্ন বাস্তব হওয়ার পর আনন্দ অশ্রু খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু তাঁর চোখের জলের পেছনে ছিল করুণ ও ভয়ঙ্কর এক কাহিনী। বিশ্বসুন্দরীর খেতাব জেতার মাত্র ছয় সপ্তাহ আগে ধর্ষিত হয়েছিলেন ইসরায়েলের এই কন্যা।
কিন্তু আর দশটা মেয়ের মতো ধর্ষণের এই ঘটনা চেপে যাননি লিনর। তিনি ঐ ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। জনসমক্ষে বিচারের জন্য সোচ্চার হন। যার ফলে ঐ ব্যক্তি কাঠগড়াতে দাঁড়াতে বাধ্য হয় এবং তাকে ১৬ বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। এই একটি মাত্র ঘটনা ইসরায়েলের সব নারীদের স্তব্ধতাকে যেন চ্যালেঞ্জ করে ওঠে। ফলে এখন কেউ যৌন হয়রানির শিকার হলে আর চুপ করে থাকে না। নিজ দেশে ধর্ষণের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার ক্ষেত্রে ইসরায়েলের প্রতীক হয়ে উঠেছেন লিনর।
সম্প্রতি তাঁকে নিয়ে একটি প্রামাণ্য চিত্র নির্মাণ করা হয়েছে, যার নাম ‘ব্রেভ মিস ওয়ার্ল্ড’। .যেখানে তিনি তাঁর এবং যৌন হয়রানির শিকার আরো অনেক নারী নিজেদের হয়রানির কথা অকপটে বলেছেন।  এঁদের মধ্যে অনেকেই জীবনে প্রথমবারের মতো নিজেদের জীবনের সেই ভয়ঙ্কর ঘটনাটি তুলে ধরেছেন। ডয়েচে ভেলে

মানব শরীর নিয়ে অজানা তথ্য


375px-Surface_projections_of_the_organs_of_the_trunk যদি আপনার ওজন আধা কেজিও বেড়ে যায় তাহলে তার সঙ্গে তাল রক্ষা করতে আপনার শরীর ১১ কিলোমিটার লম্বা রক্তনালি তৈরি করে। এর সরল অর্থ শরীরে রক্ত চলাচলে সমন্বয় আনতে ওই ১১ কিলোমিটার রক্তনালির জন্য আপনার শরীরকে আরও বেশি পরিশ্রম করতে হয়। এর অবশ্যম্ভাবী ফল হলো আপনার হৃৎপণ্ডের ওপর চাপ বেড়ে যাওয়া। এক্ষেত্রে একটি ভালো খবর হচ্ছে, আপনি যদি ওজন আধা কিলো সময়মতো কমিয়ে ফেলতে পারেন, তাহলে অপ্রয়োজনে সৃষ্ট (!) ওই রক্তনালিগুলোও মারা যায় (মিলিয়ে যায়)।শরীরে অণুর সংখ্যা কত?
যদি প্রশ্ন করা হয়, আমাদের শরীরে অণুর সংখ্যা কত? যদি এই সংখ্যাটা আগে থেকে না জেনে থাকেন, তাহলে নিশ্চিত উত্তর জেনে অবাক হবেন । একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে ৭ অক্টাটিলিয়ন অ্যাটম বা অণু থাকে। ১ অক্টাটিলিয়ন = ১০০০ ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন।
সবচেয়ে বড় ক্রোমোজম
আমাদের শরীরে সবচেয়ে বড় মলিকিউল হচ্ছে ক্রোমোজম-১। .এতে ১০ লাখ অ্যাটম বা অণু থাকে। সাধারণ মানুষের কোষে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম থাকে। এর মধ্যে ক্রোমোজম-১ হচ্ছে সব থেকে বড়।
সিসাও গলে যায় কিন্তু গলে না পরিপাকতন্ত্র!
মানুষের পরিপাকতন্ত্রে যে অ্যাসিড থাকে তার তেজ এত কড়া যে দস্তাও গলিয়ে ফেলতে পারে। প্রশ্ন উঠতে পারে তাহলে আমাদের নাড়ি-ভুঁড়ি তাতে গলে যায় না কেন? এই ভয়াবহ ঘটনাটা ঘটে না। কারণ পরিপাকতন্ত্রের ভিতরে অবিরত নতুন কোষকলা তৈরি হতে থাকে। এগুলো এত দ্রুত গতিতে সৃষ্টি হতে থাকে যে এর অভ্যন্তরে থাকা অ্যাসিড পরিপাকতন্ত্রকে গলানোর সময়ই পায় না।
দিনে ১ লাখ বার
আমাদের চোখের পিউপিল দিনে এক লাখ বার নড়াচড়া করে

জেনে নিন হাত-পা ঘামার কারণ

rupcare_hand-feet-sweating2
 হাত-পা ঘামা স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্মু সেই ঘামার মাত্রা যদি অতিরিক্ত হয় তাহলে আপনার কপালে দুর্ভোগই আছে বলতে হবে।অতিরিক্ত ঘাম থেকে যে দুর্গন্ধ তৈরি হয় তাতে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে যেতে পারেন আপনি। তবে আপনি একটু সচেতন হলেই হাত-পা ঘামা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
জেনে নিন হাত-পা ঘামার কারণঃ
সাধারণত মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা থেকে আপনার হাত-পা ঘামতে পারে। এ ছাড়া শরীরের ভেতরের ভারসাম্যহীনতাও আপনাকে ঘর্মাক্ত করে তোলবে। বংশগতভাবে এ রোগ থাকাও হাত-পা ঘামার কারণ।
কেনো হয় পায়ের দুর্গন্ধ?
পায়ের ঘাম পায়ের দুর্গন্ধের প্রধান কারণ। ঘেমে যাওয়ার ফলে পায়ে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। একসময় এই ব্যাকটেরিয়া পায়ে আক্রমণ করে। দীর্ঘক্ষণ পা এই অবস্থায় থাকলে পায়ে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। জুতা-মোজা নিয়মিত না পরিষ্কার করলেও দুর্গন্ধ তৈরি হতে পারে।
রোধ করুন সহজেইঃ
- পা সবসময় পরিষ্কার রাখুন।
- বাইরে থেকে এসেই পা ধুয়ে ফেলুন। এক্ষেত্রে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। পা ধোয়ার পর শুকনো তোয়ালে দিয়ে পা মুছে ফেলুন।
- মোজা প্রতিদিন ধুয়ে দিন। ধোয়ার পর ভালো মতো শুকিয়ে তারপর ব্যবহার করুন।
- নিয়মিত জুতা পরিষ্কার রাখুন।

জেনেনিন মানুষের দেহের গন্ধ বিপরীত লিঙ্গের প্রতি যৌন আবেদন সৃষ্টি করে !

18পুরুষের বাহুমূলের গন্ধই বলে দেয় যে তিনি একজন পুরুষ। এ গন্ধ বিপরীত লিঙ্গকেও পুরুষের পরিচয় বুঝিয়ে দেয়। তেমনি নারী মূত্রের গন্ধ বলে দেয় তিনি নারী। বেইজিংয়ের চাইনিজ একাডেমি অব সায়েন্সেসের ঘ্রাণ বিজ্ঞানী ওয়েন ঝু এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানান- যা কিছু বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
গবেষক জানান, আমাদের এ গবেষণায় দেখানো হয়েছে কিভাবে সেক্স ফেরোমোনস মানুষের মধ্যেও কাজ করে। ফেরোমোনস হচ্ছে এক ধরনের রাসায়নিক সংকেত যা পশু-পাখিরা যৌন মিলন এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করে। এই রাসায়নিক সংকেত রেপটাইল, হিংস্র প্রাণী এবং অন্যান্য পশুর ক্ষেত্রে কার্যকর। কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে তা কার্যকর নয়। যৌন মিলনের সঙ্গী বা সঙ্গিনী খুঁজতে তারা এই রাসায়নিক সংকেতের গন্ধ কাজে লাগায়, মানুষ এই ঘরানার প্রাণী নয়।
ঝু বলেন, মানুষের দেহের রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় যে গন্ধ বের হয় তার প্রভাবে কিছু আচরণ প্রকাশ পায় যা পশুদের সঙ্গে মেলে। পুরুষ শূকরের মুখের লালার গন্ধ নারী শূকরকে তাৎক্ষণিকভাবে মিলিত হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, পুরুষের দেহের রসায়ন, এন্ড্রোস্টাডিওন, অণ্ডকোষে পাওয়া স্টেরয়ড, বাহুমূল এবং চুলের গন্ধ নারী হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয় এবং যৌন মিলনে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করে দেয়। একইভাবে নারীর মূত্রে প্রাপ্ত ইস্ট্রোজেনের মতো এক ধরনের কম্পাউন্ড রয়েছে যাকে বলে এস্ট্রাটেট্রাইনল। এর গন্ধে পুরুষের হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়।
এসব স্টেরয়ডের গন্ধ মানুষের যৌনতার তথ্য প্রকাশ করে কি না, তা কেউ জানে না। ঝু বলেন, তিনি ও তাঁর দল ৪৮ জন পুরুষ এবং ৪৮ জন নারীকে নিয়ে পরীক্ষা চালান। এদের মধ্যে অর্ধেক ছিলেন সমকামী অথবা উভকামী। তাদের এসব স্টেরয়েড এবং লবঙ্গের ঘ্রাণ নিতে দেওয়া হয়। গন্ধ নেওয়ার সময় একটি ভিডিওচিত্র দেখানো হয় যেখান কিছু ডটের মাধ্যমে মানুষের দেহ প্রকাশ করা হয়। তবে ওই দেহ পুরুষ না নারীর তা বোঝা যাচ্ছিল না। অংশগ্রহণকারীদের কাজটি ছিল, গন্ধ নিয়ে বলতে হবে ভিডিওচিত্রের চরিত্রটি