
প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অন্তর্ভূক্ত হলেও আজ পর্যন্ত এর কোন রক্ষনাবেক্ষণ বা সংরক্ষণের কোন উদ্যগ নেওয়া হয়নি। আমবাগান আর ফসল এর ক্ষেত বেষ্ঠিত এ মসজিদটি সম্পর্কে গ্রামের জনগণের মধ্যে অনেক কিংবদন্তি কাহিনী প্রচলিত আছে। এ মসজিদ সম্পর্কে সঠিক কোন ইতিহাস পওয়া যায়না, তবুও নির্মাণশৈলী দেখে ও স্থানীয় সুত্র থেকে অনুমান করা হয় মসজিদটি আনুমানিক ১৫০০ সালে স্থানীয় কোন মুসলিম দরবেশ বা দিল্লির মুঘল শাসকদের নির্দেশে কোন জমিদার কর্তৃক নির্মিত।
মসজিদটির ক্ষয়ে যাওয়া দেয়ালে এখনও কিছু শৈল্পিক কর্ম বিদ্যমান। মুসলিম ঐতিহ্য অনুসারে শিল্পীদের কৃত পোড়ামাটির টেরাকোটা যা গাছ-ফুল-
লতা ইত্যাদি ধারণ করেছে সেগুলো এ মসজিদের সৌন্দর্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করেছে। তৎকালীন হিন্দুপ্রধান এ এলাকায় মুসলিমদের সংখ্যা কম হওয়ায় এ মসজিদটি আকারে বেশ ছোট। মসজিদটির তিনটি প্রবেশদ্বার আছে। প্রত্যেকটি দ্বারের ঠিক সামান্তরালে উপরে ছাদের মাঝামাঝি একটি করে গম্বুজ আছে।
লতা ইত্যাদি ধারণ করেছে সেগুলো এ মসজিদের সৌন্দর্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করেছে। তৎকালীন হিন্দুপ্রধান এ এলাকায় মুসলিমদের সংখ্যা কম হওয়ায় এ মসজিদটি আকারে বেশ ছোট। মসজিদটির তিনটি প্রবেশদ্বার আছে। প্রত্যেকটি দ্বারের ঠিক সামান্তরালে উপরে ছাদের মাঝামাঝি একটি করে গম্বুজ আছে।
মসজিদটির সামনে লাগোয়াভাবে ছোট্ট উচু উঠান(খোলা বারান্দা) আছে যা অনুচ্চ প্রাচির দ্বারা বেষ্ঠিত এবং একটি তিন ধাপী ছোট সিঁড়ি দ্বারা ভূমিতে সংযুক্ত। এর দক্ষিণে একটি দ্বিতল চৌচালা স্থাপনা আছে যা বিবির ঘর বলে পরিচিত। পুরো স্থাপনাটা নির্মিত হয়েছে চুন,সুড়কী ও ইট দিয়ে। দেশের অন্যান্য পুরাতন মসজিদ এর সাথে এই মসজিদএর একটি সাধারন ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হয়, তা হল মসজিদটির একেবারে সন্নিকটে কোন বড় জলাধার বা পুকুর-দীঘি নাই।
No comments:
Post a Comment